• Home
  • About Us
    • Founder’s Message
    • Where We Work
    • Management
      • Executive Council
      • Our Team
    • Resources
      • Brochures
      • Annual Reports
      • Annual Audit Reports
      • Handbook & Tools
  • Activity
    • Events
    • Our Partners
    • Programmes
      • Ongoing
      • Completed
    • Announcements
    • Press Release
  • News
    • News
    • Media Coverage
  • Contact
  • Webmail
Home > Media Coverage
By:News Network

Annual conference of Bangladesh Human Rights Defenders Forum (BHRDF) held

Annual conference of Bangladesh Human Rights Defenders Forum (BHRDF) held

News Source: https://www.nbengal24.com/annual-conference-of-bangladesh-human-rights-defenders-forum-bhrdf-held/

The annual conference of Bangladesh Human Rights Defenders Forum (BHRDF) was held in Rangpur NGO Forum Hall room on Saturday. Members of the CAUCUS Executive Committee of Rangpur, Dinajpur, Nilphamari, Lalmonirhat, Kurigram, Jessore, Rajshahi and Satkhira Districts were present in the conference. Presided over the conference, the President of the Central CAUCUS Mr. Moshfiqa Razzak, President of Rangpur Press Club, Bir Freedom Fighter Sadrul Alam Dulu, represented the News Network, Mr. Shahiduzzaman, Editor and Chief Executive Officer of the organization and Mr. Alauddin Ali, Executive Director, Udayankur Services Agency (USS).

 

Presenting the keynote paper titled “Protection of human rights activists in Bangladesh” at the conference, Acting member of the Rangpur District Caucus, lawyer and human rights activist, AAM Munir Chowdhury. Firozha Begum Lalmonirhat, Firoz Alam, Chanalal Bakshi and Laili Begum Kurigram, Sarwar Manik, Meherunnesa and Miladur Rahman Mamun Nilphamari, Chitta Ghosh Dinajpur, Jamaluddin Jessore and Nazmul Haq Satkhira participated in the discussion on the main article.
If the BHRDF draft constitution is presented in the conference, it is unanimously approved without any amendment.

By:News Network

বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ডিফেন্ডারস ফোরাম (বিএইচআরডিএফ)- এর বার্ষিক সম্মেলন

বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ডিফেন্ডারস ফোরাম (বিএইচআরডিএফ)- এর বার্ষিক সম্মেলন

নিউজ সোর্সঃ http://www.obolokon24.com/2018/12/rangpur_9.html?m=1

রংপুর রবিবার, ডিসেম্বর ০৯, ২০১৮
বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ডিফেন্ডারস ফোরাম (বিএইচআরডিএফ)-এর বার্ষিক সম্মেলন গতকাল শনিবার রংপুর এনজিও ফোরাম হলরুমে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলনে রংপুর, দিনাজপুর, নীলফামারী, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, যশোহর, রাজশাহী ও সাতক্ষীরা জেলার ককাস কার্যকরী কমিটির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় ককাসের সভাপতি জনাব মোশফেকা রাজ্জাক, সমন্বয় করেন রংপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সদরুল আলম দুলু, নিউজ নেটওয়ার্ক-এর প্রতিনিধিত্ব করেন প্রতিষ্ঠানের সম্পাদক ও প্রধান নির্বাহী শহীদুজ্জামান এবং উদয়াঙ্কুর সেবা সংস্থা (ইউএসএস)-এর নির্বাহী পরিচালক জনাব আলাউদ্দিন আলী।
সম্মেলনে “মানবাধিকারকর্মীর রক্ষাকবচঃ প্রেক্ষিত বাংলাদেশ” শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন রংপুর জেলা ককাস-এর কার্যকরী সদস্য আইনজীবী ও মানবাধিকারকর্মী এ এ এম মুনীর চৌধুরী। মূল প্রবন্ধের উপরে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন- ফিরোজা বেগম লালমনিরহাট, ফিরোজ আলম, ছানালাল বক্সী ও লায়লী বেগম কুড়িগ্রাম, সারোয়ার মানিক, মেহেরুন্নেসা ও মিল্লাদুর রহমান মামুন নীলফামারী, চিত্ত ঘোষ দিনাজপুর, জামালুদ্দীন যশোহর এবং নাজমুল হক সাতক্ষীরা।
সম্মেলনে বিএইচআরডিএফ-এর খসড়া গঠনতন্ত্র উপস্থাপন করা হলে কোন সংশোধনী ছাড়াই সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়।

By:News Network

নিউজ নেটওয়ার্কের কেন্দ্রীয় ককাসের প্রথম বার্ষিক সম্মেলন

নিউজ নেটওয়ার্কের কেন্দ্রীয় ককাসের প্রথম বার্ষিক সম্মেলন

নিউজ সোর্সঃ https://voiceofsatkhira.com/2018/12/08/128220.html

শনিবার সকাল ১০ টায় “বাংলাদেশের নারী ও মেয়েদের অধিকার সুরক্ষাকারীদের সহায়তা প্রদান “বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস্ ডিফেন্ডারস্ ফোরাম” সহায়তা প্রদান কেন্দ্রীয় ককাসের প্রথম বার্ষিক সম্মেলন রংপুর এনজিও ফোরাম ফর পাবলিক হেলথ কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় ককাসের সভাপতি মোশফেকা রাজ্জাক। সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন নিউজ নেটওয়ার্কের প্রধান নির্বাহী মোঃ শহিদুজ্জামান। বিশেষ অতিথি ছিলেন উদায়ন্কুর সেবা সংস্থার নির্বাহী পরিচালক আলাউদ্দিন আলী ও দিনাজপুর ককাসের সভাপতি শরিফুল ইসলাম ছটু।
সম্মেলনে বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন কেন্দ্রীয় ককাসের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান মিলন।
সম্মেলনে সাতক্ষীরা, যশোর, রাজশাহী, দিনাজপুর, নীলফামারী, লালমনির হাট, কুড়িগ্রাম ও রংপুর এই ৮ টি জেলা ককাসের কর্মকান্ড তুলে ধরেন জেলার সভাপতি ও সম্পাদকগণ।
দিনব্যাপী এই সম্মেলনে উপদেষ্টাদের বক্তব্যের পাশাপাশি মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয় এবং প্রত্যেক জেলা ককাসের পক্ষ থেকে নারী ও মেয়েদের মানবাধিকার পরিস্থিতি ও সুরক্ষাকারীদের প্রতিবন্ধকতা বিষয়ক প্রতিবেদন উপস্থাপন, মূল্যায়ন ও করনীয় ছাড়াও ককাসের গঠনতন্ত্রের উপর আলোচনা ও অনুমোদন সহ ষান্মাসিক নিউজলেটার প্রথম সংখ্যা বিষয়বস্তু নির্ধারণ ও প্রকাশনা বিষয় আলোচনায় গুরুত্ব পায়।
উল্লেখ্য যে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে নিউজ নেটওয়ার্ক ও উদায়ন্কুর সেবা সংস্থার আয়োজনে “সাপোর্টিং হিউম্যান রাইটস্ ডিফেন্ডারস্ ওর্য়াকিং ফর উইমেনস এন্ড গালস্ রাইটস ইন বাংলাদেশ” শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় দেশের ৮ টি জেলায় কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এছাড়া বিকাল ৩ টায় কেন্দ্রীয় ককাস নির্বাহী কমিটির এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ২৫ নভেম্বর ২০১৮ সভার কার্যবিবরণী পাশ হয় এবং নিউজ নেটওয়ার্কের রংপুর অঞ্চলে যেকোন বেসরকারি ব্যাংকে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী হিসাব খোলার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

By:News Network

Memorandum submitted to stop Election violence

Memorandum submitted to stop Election violence

News Source: https://www.nbengal24.com/memorandum-submitted-to-stop-election-violence/

Memorandum in order to stop Election violence over minority, women and children during the election period submitted to the Deputy Commissioner (DC), Nilphamari on 29th November Thursday, noon by District CAUCUS of Bangladesh Human Rights Defenders Forum.

By:News Network

যশোরে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার দাবিতে ডিসি-এসপির কাছে স্মারকলিপি

যশোরে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার দাবিতে ডিসি-এসপির কাছে স্মারকলিপি

নিউজ সোর্সঃ https://voiceofsatkhira.com/2018/11/29/127158.html

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচনকালীন ও নির্বাচনপরবর্তী সহিংসতা থেকে ধর্মীয় সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠির জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের দাবি জানিয়েছে নিউজ নেটওয়ার্কের বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ডিফেন্ডারস ফোরাম (বিএইচআরডিএফ)-এর যশোর জেলা ককাস।
বৃহস্পতিবার সকালে বিএইচআরডিএফ-এর যশোর জেলা ককাস নেতৃবৃন্দ জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা এবং পুলিশ সুপারের কাছে পৃথক দুটি স্মারকলিপি প্রদান করেন।

স্মারকলিপি গ্রহণ করে যশোরের জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আব্দুল আওয়াল বলেন, শুধুমাত্র বলার জন্য বলছি না, খুব শিগরিরই আমি নিজে পুলিশ সুপারকে সাথে নিয়ে স্পর্শকাতর এলাকাসমূহ পরিদর্শন করব এবং তাদের নিরাপত্তা রক্ষায় যা যা করণীয়, প্রশাসন তার সবটাই করবে। এসব তথ্য সাংবাদিকদেরও জানানো হবে। পুলিশ সুপার স্মারকলিপি গ্রহণকালে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের ব্যাপারে নেতৃবৃন্দকে আশ্বস্ত করেন।

স্মারকলিপি প্রদানকালে বিএইচআরডিএফ-এর কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান মিলন, যশোর জেলা ককাস সভাপতি হাসিব নেওয়াজ, সহ-সভাপতি জামাল উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক ইন্দ্রজিৎ রায়, সদস্য বিষ্ণু কুমার দাস, নিউজ নেটওয়ার্কের স্থানীয় সমন্বয়কারী ফারাজী আহমেদ সাঈদ বুলবুল ও অ্যাডমিন অ্যান্ড ফিনানশিয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট মুসলিমা আক্তার মৌ উপস্থিত ছিলেন।

স্মারকলিপিতে বলা হয়, অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে দেখা যায় যে, জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও নির্বাচন পরবর্তী সময়ে দেশের বিভিন্ন জেলায় ধর্মীয় সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠি ব্যাপক নির্যাতন বিশেষ করে নারী নির্যাতন, বাড়িঘর, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ এমনকি শ্লীলতাহানির মতো দুঃখজনক ঘটনার শিকার হয়ে থাকে। এমতাবস্থায় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও তৎপরবর্তী সময়ে যেন যশোরের কোনো এলাকায় ধর্মীয় সংখ্যালঘু বিশেষ করে নারী এবং মেয়েদের নির্যাতনের কোনো অনাকাঙ্খিত ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়।

By:News Network

সহিংসতা থেকে সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠির জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি যশোরের ডিসি-এসপির কাছে স্মারকলিপি

সহিংসতা থেকে সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠির জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি যশোরের ডিসি এসপির কাছে স্মারকলিপি

নিউজ সোর্সঃ https://www.protidinerkatha.com.bd/13335/

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচনকালীন ও নির্বাচনপরবর্তী সহিংসতা থেকে ধর্মীয় সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠির জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের দাবি জানিয়েছে নিউজ নেটওয়ার্কের বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ডিফেন্ডারস ফোরামের (বিএইচআরডিএফ) যশোর জেলা ককাস। বৃহস্পতিবার সকালে বিএইচআরডিএফ’র যশোর জেলা ককাস নেতৃবৃন্দ জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা এবং পুলিশ সুপারের কাছে পৃথক দুটি স্মারকলিপি প্রদান করেন।

স্মারকলিপি গ্রহণ করে যশোরের জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আব্দুল আওয়াল বলেন, শুধুমাত্র বলার জন্য বলছি না, খুব শিগরিরই আমি নিজে পুলিশ সুপারকে সাথে নিয়ে স্পর্শকাতর এলাকাসমূহ পরিদর্শন করব এবং তাদের নিরাপত্তা রক্ষায় যা যা করণীয়, প্রশাসন তার সবটাই করবে। এসব তথ্য সাংবাদিকদেরও জানানো হবে। পুলিশ সুপার স্মারকলিপি গ্রহণকালে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের ব্যাপারে নেতৃবৃন্দকে আশ্বস্ত করেন।

২স্মারকলিপি প্রদানকালে বিএইচআরডিএফ’র কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান মিলন, যশোর জেলা ককাস সভাপতি হাসিব নেওয়াজ, সহ-সভাপতি জামাল উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক ইন্দ্রজিৎ রায়, সদস্য বিষ্ণু কুমার দাস, নিউজ নেটওয়ার্কের স্থানীয় সমন্বয়কারী ফারাজী আহমেদ সাঈদ বুলবুল ও অ্যাডমিন অ্যান্ড ফিনানশিয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট মুসলিমা আক্তার মৌ উপস্থিত ছিলেন।

স্মারকলিপিতে বলা হয়, অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে দেখা যায় যে, জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও নির্বাচন পরবর্তী সময়ে দেশের বিভিন্ন জেলায় ধর্মীয় সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠি ব্যাপক নির্যাতন বিশেষ করে নারী নির্যাতন, বাড়িঘর, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ এমনকি শ্লীলতাহানির মতো দুঃখজনক ঘটনার শিকার হয়ে থাকে। এমতাবস্থায় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও তৎপরবর্তী সময়ে যেন যশোরের কোনো এলাকায় ধর্মীয় সংখ্যালঘু বিশেষ করে নারী এবং মেয়েদের নির্যাতনের কোনো অনাকাঙ্খিত ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়।

By:News Network

নির্বাচনে এইচআরডিএফের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

নির্বাচনে এইচআরডিএফের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

নিউজ সোর্সঃ https://tinyurl.com/y6watdw7

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ডিফেন্ডার ফোরাম (বিএইচআরডিএফ) আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহীর ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য প্রশাসনের কাছে দাবি জানিয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে এ দাবিতে ফোরামের পক্ষ থেকে জেলা প্রশাসক (এসএম) আবদুল কদেরকে স্মারকলিপি দেয়া হয়েছে।

বিএইচআরডিএফের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে জেলা শাখার সদস্যরা এই স্মারকলিপি দেন। এতে বলা হয়, অতীতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন পূর্ববর্তী, নির্বাচনকালীন ও নির্বাচন পরবর্তী সময় দেশের বিভিন্ন স্থানে ধর্মীয় সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। বিশেষ করে নারী নির্যাতন, ঘর-বাড়ি ও ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।

তাই আসন্ন নির্বাচনে জেলার ধর্মীয় সংখ্যালঘু নারী ও মেয়েদের নির্যাতনের অনাকাঙ্খিত ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে সে জন্য আগাম সতর্কতামূলক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে স্মারকলিপিতে অনুরোধ জানানো হয়।

আসন্ন নির্বাচনে রাজশাহীর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে নেতৃবৃন্দ তারা জেলা প্রশাসকের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। জেলা প্রশাসক এসএম আবদুল কাদের বলেন, আসন্ন নির্বাচনে যেন অনাকাঙ্খিত কোন ঘটনা না ঘটে সে জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট সবাইকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।

স্মারকলিপি প্রদানের সময় বিএইচআরডিএফের রাজশাহী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক রিমন রহমান, কোষাধ্যক্ষ সাখাওয়াত সাদী, সদস্য মহেষ চন্দ্র সরকার, মর্তুজা নূর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রথম আলোর রাজশাহীর নিজস্ব প্রতিবেদক আবুল কালাম মুহম্মদ আজাদ ও নিউজ নেটওয়ার্কের ফেলো শিরিন সুলতানা কেয়া।

By:News Network

যশোরে শুরু সাংবাদিকদের নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ

যশোরে শুরু সাংবাদিকদের নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ

নিউজ সোর্সঃ https://www.protidinerkatha.com.bd/12927/

নিজস্ব প্রতিবেদক : যশোরে শুরু হয়েছে পাঁচ দিনব্যাপী ‘সাংবাদিকদের নিরাপত্তা: ঝুঁকি চিহ্নিতকরণ, নিরাপত্তা পরিকল্পনা প্রণয়ন ও দায়মুক্তি’ বিষয়ক প্রশিক্ষণ। রোববার বেসরকারি সংস্থা বাঁচতে শেখা মিলনায়তনে এ প্রশিক্ষণ শুরু হয়। ইউরোপীয় ইউনিয়নের আর্থিক সহায়তায় নিউজ নেটওয়ার্ক ও উদয়ঙ্কুর সেবা সংস্থা (ইউএসএস) এ প্রশিক্ষণের আয়োজন করেছে। এতে যশোরে কর্মরত বিভিন্ন সংবাদপত্র, অনলাইন ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ২৫ সাংবাদিক অংশগ্রহণ করছেন।
প্রথম দিনের শুরুতে প্রশিক্ষণার্থীদের প্রত্যাশা নির্ণয় ও প্রশিক্ষণের প্রাক-মূল্যায়ন করা হয়। এরপর সাংবাদিকতার নৈতিকতা, দায়িত্ব ও কর্তব্য, সাংবাদিকতার মৌলিক মূল্যবোধ, সাংবাদিকদের ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি চিহ্নিতকরণ, মূল্যায়ন ও নিরাপত্তা চিহ্নিতকরণের ব্যবস্থা প্রভৃতি বিষয়ের ওপর প্রশিক্ষণ দেন নিউজ নেটওয়ার্ক’র সম্পাদক ও অন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম ইন্টার প্রেস সার্ভিসেস’র দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক উপদেষ্টা ও প্রতিনিধি শহিদুজ্জামান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন নিউজ নেটওয়ার্ক’র যশোরের সমন্বয়ক ফারাজী আহমেদ সাঈদ বুলবুল ও কর্মকর্তা মুসলিমা আক্তার মৌ।

By:News Network

সাংবাদিকতায় নিরাপত্তা ঝুঁকি বৃদ্ধি পাচ্ছে

সাংবাদিকতায় নিরাপত্তা ঝুঁকি বৃদ্ধি পাচ্ছে

নিউজ সোর্সঃ https://voiceofsatkhira.com/2018/10/17/122267.html

‘মেক মিডিয়া ফ্রী, জিডিপি উইল ইনক্রিস অ্যাট লিস্ট টু পার্সেন্ট’ নোবেল বিজয়ী ড. অমর্ত্য সেনের এই উক্তিকে সামনে রেখে সাতক্ষীরায় অনুষ্ঠিত এক কর্মশালায় বক্তারা বলেন এর মধ্যে নিহিত রয়েছে জবাবদিহিতা, স্বচ্ছতা, সুশাসন, গণতন্ত্রকে শাণিত করা সহ নানা উদ্দেশ্য। এই লক্ষ্যে বিশ্বব্যাপী ফ্রীডম অব প্রেস এখন এক চলমান আন্দোলন বলে উল্লেখ করেন তারা।

এ প্রসঙ্গে বক্তারা আরও বলেন রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ মিডিয়া ওয়াচ ডগের ভূমিকা পালন করে আসছে। তারা গেইটকীপার হিসাবেও দায়িত্ব পালন করছে। এ জন্য সাংবাদিক ও মিডিয়া গেইটকীপারদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হওয়া দরকার। এর সাথে সাথে নারী সাংবাদিকতাকে জোরদার করার ওপরও গুরুত্ব আারোপ করেন তারা।
‘সাংবাদিকদের নিরাপত্তা,ঝুঁকি চিহ্ণিতকরণ, নিরাপত্তা পরিকল্পনা প্রনয়ণ ও দায়মুক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষন’ শীর্ষক কর্মসূচিতে এসব কথা তুলে ধরেন আয়োজকরা। বুধবার সকালে সাতক্ষীরার বিভিন্ন দৈনিক ও সাপ্তাহিকের সম্পাদক এবং সিনিয়র সাংবাদিকদের নিয়ে প্রেসক্লাবের শহিদ সম আলাউদ্দিন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয় এই প্রশিক্ষণ কর্মশালা। এতে তারা বলেন সাংবাদিকদের নিরাপত্তা ঝুঁকি যথাযথভাবে মোকাবেলা করা গেলে গণতন্ত্র ও সুশাসন নিশ্চিত হবে। দেশ আরও সমৃদ্ধ হবে। অচিরেই বাংলাদেশ এমন একটি জায়গায় পৌঁছাতে পারবে বলেও মন্তব্য করেন তারা।

সাংবাদিকরা বহুমুখী নিরাপত্তা ঝুঁকির মধ্যে দায়িত্ব পালন করছেন উল্লেখ করে তারা বলেন এই পেশা ঝুঁকির পেশা। পরিসংখ্যান তুলে ধরে তারা বলেন ২০১৫ সালে বিশ্বে ৭১ জন সাংবাদিক খুন হয়েছেন। এর মধ্যে বাংলাদেশে খুন হয়েছেন কমপক্ষে ৩ জন সাংবাদিক। এর আগে ২০০৬ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত বিশ্বে ৬৮০ জন সাংবাদিক হত্যার শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে বিচার হয়েছে মাত্র ৬ শতাংশের। বাকি ৯৪ শতাংশ হত্যাকান্ড দায়মৃুক্তির পর্যায়ে চলে গেছে বলে মন্তব্য করেন তারা। সাংবাদিক হত্যা এবং তার বিচার না হওয়ার যে সংস্কৃতি বহমান তা থেকে বেরিয়ে আসতে কাজ করছে নিউজ নেটওয়ার্কসহ বহু সংগঠন।
নিউজ নেটওয়ার্কের সম্পাদক প্রবীণ সাংবাদিক শহীদুজ্জামানের সভাপতিত্বে প্রশিক্ষণ কর্মশালায় আরও বক্তব্য রাখেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোজাম্মেল হোসেন বকুল ওরফে সাজ্জাদ বকুল। এ সময় নিউজ নেটওয়ার্কের মনিটরিং অফিসার শ্যামল সিংহ রায় এবং সাতক্ষীরা জেলা সমন্বয়কারী এম কামরুজ্জামান প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।

সাংবাদিকদের নিরাপত্তা ঝুঁকি ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে জানিয়ে আলোচকরা বলেন এই ঝুঁকি রাজধানী ঢাকায় অপেক্ষাকৃত কম হলেও ঢাকার বাইরে তা অনেক বেশি। হত্যা, হত্যার হুমকি, মানসিক চাপ, শারীরিক আঘাত, হামলা ও মামলার ঘটনা বেড়েই চলেছে উল্লেখ করে তারা বলেন সরকার ও প্রশাসনের নানা অনিয়ম , দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতা নিয়ে কথা বললেই এ অবস্থার সৃষ্টি হচ্ছে । দেশ যতোই উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ততই হত্যা হুমকি ও ঝুঁকি বাড়ছে বলেও উল্লেখ করা হয় কর্মশালায়। এ চিত্র কেবল বাংলাদেশের নয় , সারা বিশ্বের বলে উল্লেখ করেন তারা। কর্মশালায় তারা বলেন মিডিয়ার কাজ কোনো উন্নয়ন বন্ধ করা নয়, মিডিয়ার কাজ কোনো গনমুখী কর্মকান্ডে বাধা দান নয় , কাউকে নিরুৎসাহিত করা নয়। বরং মিডিয়ার কাজ সবকিছু জবাবদিহিতার মধ্যে নিয়ে আসা। নিয়মতান্ত্রিকতা নিশ্চিত করা। এ প্রসঙ্গে তারা দেশের স্বাধীনতা , সার্বভৌমত্ব ও রাষ্ট্রীয় অখন্ডতা ছাড়াও জাতীয় সংগ্রাম ,মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলনসহ নানা বিষয়ের ওপর আলোকপাত করে বলেন এসব যাতে প্রশ্নবিদ্ধ না হয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।

একজন সাংবাদিক তার পেশাগত দায়িত্ব পালন কালে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারেন। তাকে আটক করা, কারাগারে নিক্ষেপ করা, তার দেহ তল্লাশি করা, তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা দেওয়া, দেশ থেকে নির্বাসন দেওয়া, তার রোগ সংক্রমন বৃদ্ধি পাওয়া, দুর্নীতিবাজ বা পাচারকারীদের শিকার হওয়া এমনকি নানাভাবে প্রলুব্ধ হবারও ঝুঁকি রয়েছে। যুদ্ধ ক্ষেত্রে , বিক্ষোভ মিছিলে, আন্দোলনে, সহিংসতার সময় তিনি আক্রান্ত হতে পারেন। লিঙ্গ ভিত্তিক সহিংসতার ধরন পরিবর্তিত হতে পারে জানিয়ে তারা বলেন এমনকি একজন সাংবাদিকের সংবাদ বিষয়ক উপকরণ চুরি ও তা বাজেয়াপ্ত হতে পারে। তিনি ডিজিটাল হুমকি, লিখিত হুমকি এমনকি তিনি সন্ত্রাসী অথবা আইনশৃংখলা বাহিনীর কড়া নজরদারির মধ্যেও পড়তে পারেন। সংবাদপত্রে অগ্নিসংযোগ, সংবাদপত্র ভবনে হামলা, ভাংচুর, ব্যবহার্য উপকরন বাজেয়াপ্ত, মাঠ পর্যায়ে ক্যামেরা ভাঙা, ই মেইল, ফেসবুক এবং অনলাইনে ট্রলসের মাধ্যমেও তিনি হুমকির মধ্যে পড়তে পারেন। সর্বত্র ডিজিটাল হয়রানি, সহিংস হামলা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ সহ নানা বিষয়ে একজন সংবাদকর্মী বারবার আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে থাকেন। এ প্রসঙ্গে আলোচক বক্তারা মিডিয়া ও গেটকীপারদের নিরাপত্তার ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
রাজধানী ঢাকার বাইরে সাংবাদিকরা কেন বেশি ঝুঁকির মধ্যে এমন প্রশ্নের উত্তরে নিউজ নেটওয়ার্ক সম্পাদক শহীদুজ্জামান বলেন, সচরাচর ‘ভেস্টেট কোয়ার্টার’ (পরিত্যক্ত ভবন) এর লোকজন এই সুযোগ গ্রহন করে থাকে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ছোট ছোট শহরে সাংবাদিকরা নীতিগত বিষয়ে অনেকটা পশ্চাদপদ। তারা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত। তারা সাংবাদিকতার সাথে সাথে ব্যবসা বানিজ্য এবং সামাজিক অর্থনৈতিক নানা বিষয়ে জড়িত থাকেন। তাদের মধ্যে দুর্নীতি আছে। তারা ফুল টাইমার সাংবাদিক নন। পেশাদার সাংবাদিকের সংখ্যাও কম। তাদের মধ্যে রাজনৈতিক ও আদর্শগত বিরোধও আছে। এসব কারনে চোরাচালানি, পাচারকারী এবং ডগলর্ডদের দ্বারা তারা আক্রান্ত হয়ে থাকেন। ঢাকা হাউজ থেকে নিয়োগ দেওয়ার সময় তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং সামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থান বিবেচনা না করাও এধরনের হামলার অন্যতম কারন বলে উল্লেখ করা হয়।

বক্তারা বলেন, সাংবাদিকতায় নৈতিক চর্চা বাড়াতে হবে , রিপোর্টিংয়ে বস্তুনিষ্ঠতা নিশ্চিত করতে হবে এবং সম্পাদনার ক্ষেত্রে পক্ষপাতহীনতার গুরুত্ব দিতে হবে। নির্বাহী সম্পাদক ও সহ সম্পাদককে গেইটকীপারের সঠিক দায়িত্ব পালন করতে হবে। এমনটি করা গেলে ঝুঁকি অনেকটাই প্রশমিত হতে পারে বলে উল্লেখ করেন তারা।
কোন ঝঁুঁকিপূর্ন ঘটনা নিয়ে রিপোর্টিংয়ের সময় সংবাদকর্মীদের গ্রুপগতভাবে কাজ করানো, তথ্য বিনিময়ের সুযোগ থাকা এবং শারীরিকভাবে আঘাতপ্রাপ্তদের রক্ষা করার দায়িত্ব নিতে হবে।

পরিসংখ্যান তুলে ধরে প্রশিক্ষণ কর্মশালায় আলোচকরা আরও বলেন ২০০৬ সাল থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে বিশ্বে ৫৯৩ জন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়। এর মধ্যে ২০১২ সালে ১২৩ জন এবং ২০১৩ সালে ৯৩ জনকে হত্যা করা হয় জানিয়ে আয়োজকরা আরও বলেন, প্রতি ১০ টি কেসের মধ্যে ৯টিই অনিষ্পত্তিকৃত রয়ে গেছে। এমনকি ইউরোপ ও আমেরিকাতেও এ ধরনের ৬০ শতাংশ ঘটনার বিচার হয়নি। তারা ‘কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস’ (সিপিজে) এর পরিসংখ্যান তুলে ধরে আরও বলেন, গত ২২ বছরে বাংলাদেশে ৩০ জন সাংবাদিক খুন হয়েছে। এ অবস্থা থেকে সাংবাদিকদের সুরক্ষা দিতে হলে তাদের নতুন পরিকল্পনা হাতে নিতে হবে। ঝুঁকি প্রশমনে নতুন নতুন উদ্যোগ নিতে হবে।

দেশে নারী সাংবাদিকের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে না মন্তব্য করে কর্মশালার সভাপতি শহীদুজ্জামান বলেন, নিউজ নেটওয়ার্ক ১৯৯৮ সাল থেকে নারী সাংবাদিকদের ট্রেনিং করিয়ে ফেলোশিপ দিয়ে আসছে। ১৪ বছরে ৩৫০ জন নারীকে প্রশিক্ষন দেওয়ার তথ্য তুলে ধরে তিনি বলেন, তারা এখন বড় বড় মিডিয়া হাউজের প্রতিনিধিত্ব করেন। অনেকে বিদেশে পিএইচডি করছেন এবং অনেকে মাঠ পর্যায়ের সাংবাদিকতায় খ্যাতি লাভ করেছেন। নারী সাংবাদিকদের নিরাপদে কাজ করার পরিবেশ তৈরি করে দেওয়ার ওপর গুরুত্ব আরোপ করে তারা বলেন, তাদেরকে দায়িত্ব দেওয়া হলে অন্যদের তুলনায় তারা ভালো কাজ দেখাতে পারেন। পেশাগত দক্ষতার ফলে তারা সর্বোচ্চ সফলতা দেখাতে পেরেছেন। ১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত ওয়াশিংটন ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল উইমেন্স মিডিয়া ফাউন্ডেশন এবং ২০০৩ সালে প্রতিষ্ঠিত লন্ডন ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল নিউজ সেফটির তথ্য তুলে ধরে তারা বলেন, ২০১৩ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে ৯৭৭জন নারী সাংবাদিক যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন। তাদের মধ্যে ৬৪ শতাংশ নারী তার অফিস বস, উর্ধতন কর্মকর্তা অথবা সহকর্মীর যৌন হয়রানির মুখে পড়েছেন। তারা মিডিয়া হাউসের বাইরের চেয়ে ভেতরে বেশি হয়রানির মধ্যে রয়েছেন। এর মধ্যে ৬০ ভাগ তার বস দ্বারা এবং ৪০ ভাগ অন্যদের দ্বারা হয়রানির শিকার হয়েছেন তারা।

নারী সাংবাদিকদের ৪৬ শতাংশ কর্মক্ষেত্রে হয়রানির শিকার হয়েছেন জানিয়ে তারা বলেন, এরই মধ্যে বলিউড থেকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘মি ঠু’ আন্দোলন। এ প্রসঙ্গে তারা ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী দ্য এশিয়ান এজ এর প্রাক্তন সম্পাদক এমজে আকবরের দৃষ্টান্ত তুলে ধরে বলেন, যৌন হয়রানির অভিযোগ মাথায় নিয়ে তিনি পদত্যাগে বাধ্য হয়েছেন। তবে পরে তিনি কয়েকজন নারী সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেছেন। অপরদিকে কমপক্ষে ২০ জন নারী সাংবাদিক তার বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তুলে ‘মি ঠু’ আন্দোলনে যোগ দিয়েছেন।

দুদিনের এই প্রশিক্ষণ কর্মশালায় যোগ দেন সাতক্ষীরা প্রেসক্লাব সভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদ, দৈনিক দক্ষিনের মশাল সম্পাদক অধ্যক্ষ আশেক ই এলাহি, দৈনিক পত্রদূতের উপদেষ্টা সম্পাদক অধ্যক্ষ আনিসুর রহিম, দৈনিক পত্রদূত সম্পাদক লায়লা পারভিন সেঁজুতি, ডেইলি সাতক্ষীরার সম্পাদক হাফিজুর রহমান মাসুম, দৈনিক দৃষ্টিপাত এর নির্বাহী সম্পাদক আবু তালেব মোল্লা, দৈনিক সুপ্রভাত সাতক্ষীরার নির্বাহী সম্পাদক শেখ তানজির আহমেদ, সাপ্তাহিক সূর্যের আলো সম্পাদক আবদুল ওয়ারেশ খান চৌধুরী , প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক আবদুল বারী, দৈনিক যুগান্তর ও এনটিভির সাংবাদিক সুভাষ চৌধুরী প্রমূখ।

প্রশিক্ষণ কর্মশালায় সাংবাদিকতা পেশায় নারী সাংবাদিকদের আগ্রহী করে তোলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করে বলা হয় এ জন্য সম্পাদকরা জোরালো ভূমিকা রাখতে পারেন। তারা তাদের উৎসাহিত করলে নারী সাংবাদিকতা আরও বেগবান হতে পারবে বলেও মন্তব্য করেন আলোচকরা।

By:News Network

‘এমন নিউজ করবেন না যে নিউজ দেশের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে’

‘এমন নিউজ করবেন না যে নিউজ দেশের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে’

সোর্সঃ https://voiceofsatkhira.com/2018/10/16/122121.html

শাহিদুর রহমান : সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সুপার মো: সাজ্জাদুর রহমান বলেছেন ‘পুলিশের কাছে নো নিউজ ইজ গুড় নিউজ, আর সাংবাদিকদের কাছে ব্যাড নিউজ ইজ গুড নিউজ। সাংবাদিকদের হাতে একটি কলম রয়েছে, সেই কলম তিনি যেভাবে ইচ্ছে তা ঘুরাতে পারেন। কিন্তু পুলিশের সেই স্বাধীনতা নেই বরং কাজের ক্ষেত্রে পুলিশের অনেক জবাবদিহিতা রয়েছে। তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনারা ব্যাড নিউজ করেন তাতে সমস্যা নেই। তবে ব্যাড নিউজ করার ক্ষেত্রে একটু ভাবা প্রয়োজন। ব্যাড নিউজ আপনাদের এমন ভাবে উপস্থাপন করতে হবে যাতে সেই নিউজটি দেশ ও জাতির কল্যানে কাজে লাগে। সাংবাদিকরা এমন নিউজ করবেন না যে নিউজ দেশের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে এবং দেশে অরাজগ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। তিনি বলেন, আপনারা (সাংবাদিকরা ) নিউজ করতে যেয়ে ঝুকির মধ্যে পড়তে পারেন এমন নিউজ সংগ্রহ করতে যাওয়ার আগে পুলিশকে অবহিত করলে পুলিশ সব ধরনের সহযোগিতা করবে। দেশের বর্তমান উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, বাংলাদেশ এখন আর ছোট দেশ নয়। এদেশে এখন বড় বড় মেগা প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। সেই সব মেগা প্রকল্প নিয়ে রিপোর্ট করতে হবে। আমাদেরকে দেশের উন্নয়নে কলম ধরতে হবে’।

সাতক্ষীরায় “সাংবাদিকদের নিরাপত্তা : ঝুকি চিহ্নিতকরন, নিরাপত্তা পরিকল্পনা প্রনয়ন ও দায়মুক্তি” বিষয়ক পাঁচ দিনের সাংবাদিক প্রশিক্ষণ কর্মশালার সমপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সুপার এসব কথা বলেন।

মঙ্গলবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের শহীদ স. ম আলাউদ্দিন মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। নিউজ নেটওয়ার্কের আয়োজনে এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহযোগিতায় গত ১২ অক্টোবর সকালে দ্বিতীয় ব্যাচের এই কর্মশালা উদ্বোধন করা হয়েছিল। ১৬ অক্টোরব তা শেষ হয়েছে।
নিউজ নেটওয়ার্কের সম্পাদক শহীদুজ্জামানের সভাপতিত্বে দ্বিতীয় ব্যাচের সাংবাদিক প্রশিক্ষণ কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো: মোজাম্মেল হোসেন বকুল ও সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের সভাপতি অধ্যক্ষ আবু আহমেদ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন নিউজ নেটওয়ার্কের সাতক্ষীরা জেলা সমন্বয়কারী এটিএন বাংলার স্টাফ রিপোর্টার , ভয়েস অব সাতক্ষীরার সম্পাদক এম কামরুজ্জামান।

কর্মশালায় সাংবাদিকদের নিরাপত্তা, ঝুকি চিহ্নিতকরন, নিরাপত্তা পরিকল্পনা প্রনয়ন ও দায়মুক্তি, সাংবাদিকদের নৈতিকতা, দায়িত্ব ও কর্তব্য, সাংবাদিকদের মৌলিক মূল্যবোধ ও তাদের সুরক্ষাসহ নানা বিষয় নিয়ে পাঁচদিন ব্যাপী এই কর্মশালায় আলোচনা করা হয়।

অনুষ্ঠান শেষে প্রধান অতিথি মো: সাজ্জাদুর রহমান প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন।

প্রসঙ্গত, পৃথক দু’টি ব্যাচে (৭ থেকে ১১ অক্টোবর এবং ১২ থেকে ১৬ অক্টোবর ) সাতক্ষীরায় কর্মরত ৫০ জন সাংবাদিক পাঁচ দিন ব্যাপী এই সাংবাদিক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।

← সাতক্ষীরায় নিউজ নেটওয়ার্কের ৫ দিনের সাংবাদিক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
সাংবাদিকতায় নিরাপত্তা ঝুঁকি বৃদ্ধি পাচ্ছে →
  • Our Partners
  • Programmes
  • Annual Reports
  • Where We Work
  • Press Release
  • eNewsletter
  • Newsletter
  • Contact Us
Copyright © News Network. All rights reserved.